Very Simplicity Of A Simple House In A Serenity
Very Simplicity Of A Simple House In A Serenity
By Ar Imamul Haq
Simplicity Of A Simple House : A small wooden house set quietly between hills and water can sometimes speak louder than the most extravagant architecture. This home on the banks of Kaptai Lake, perched between the gentle rise of the Rangamati hills and the shimmering expanse of water, embodies a philosophy of living that many aspire to but few truly achieve: serenity through simplicity.
The approach to the house is modest, almost humble. A narrow pathway cuts through the lakeside, framed on one side by small forested slopes and on the other by the vast openness of water. The first impression is one of calm. The landscape itself seems to pause, as if protecting the home’s silence.
The structure relies on clean lines, disciplined restraint, and a deep respect for natural surroundings. Large sliding glass panels frame the lake like a shifting canvas. At any moment, depending on light and weather, nature repaints the scene: clouds drifting low across the hills, ripples shimmering under sudden sunlight, birds tracing arcs across the sky. Inside, minimalism prevails. There is no ornament for the sake of ornament. Every piece of furniture and every material choice supports a singular idea: life feels fuller when stripped back to its essentials.
The interior detailing is crafted with precision by P2P’s design team, whose philosophy leans toward tactility rather than luxury. Wood textures dominate. Soft palettes keep the eye relaxed. Each room maintains an unbroken connection with the outdoors through panes of clear glass. Even from deep inside the house, the lake remains visible, pulling daylight into every corner. One can sit on a modest wooden deck and watch the hills glow at dusk or the water shift with early-morning breeze.
The house stands on a small island known as Visitor’s Island. Approached by boat, it appears almost as an extension of the landscape rather than a structure imposed on it. The design, executed by architect Shahed Iftikhar and Dr. Maksuda, demonstrates that architecture can partner with nature instead of competing with it.
The rooftop opens its arms to the sky. Standing there gives the sense of floating between hilltops and water. At night, the silence feels expansive. During the day, one can simply sit and observe how the lake changes hues across hours. From this vantage point, the pulse of city life feels distant, almost irrelevant.
Modern cities promise comfort but often extract peace. This home does the opposite. It offers peace by being radically intentional about simplicity. No marble floors, no complex geometry, no excessive height. Instead, it holds on to honesty: natural materials, clear sightlines, and a gentle invitation to slow down.
The serenity of this small island house is not accidental. It is curated, designed, and protected. It shows how beauty emerges when architecture stops trying to impress and starts trying to belong. For anyone fatigued by noise and velocity, this home represents a different model of living: a retreat where the world’s pace softens and the rhythms of nature return.
In its quiet presence, the house becomes more than a structure. It becomes a reminder that sometimes the most extraordinary experiences arise from the simplest choices.
এক অনাবিল শান্তিতে এক সাধারণ বাড়ির অতি সরল সৌন্দর্য
ছোট্ট ঘাটে বাঁশঝাড়ের পাশে নৌকা ভিড়লে দেখা মেলে বারমুডা ঘাসের একখানা পথ। একপাশে উঠে গেছে পাহাড়, আরেক পাশে হ্রদ। বিভিন্ন প্রজাতির দেশী-বিদেশী গাছ ও টবের কালেকশন প্ৰথমেই জানান দেয় এক রূচিশীল মননের। তারপর চোখে পরবে একটা স্থাপনা, যার ফুলহাইট গ্লাসের ভিতর দিয়ে ডাইনিং-লিভিং হয়ে চোখ চলে যায় অপরপ্রান্তের লন পেরিয়ে হ্রদের নীল জলে।
অতি অনারম্বর এন্ট্রি। মাঝখানে ডাইনিং- লিভিং, একপাশে একটা বেডরূম আর কিচেন, আরেক পাশে দুটো বেড। সম্পূর্ণ বাসা সাজিয়াছেন সিম্পল, মডার্ন, মিনিমাল উডেন কালারের নিজস্ব কোম্পানী P2P এর ফার্নিচারে। কোথাও কোন বাহুল্য নেই। কিন্তু প্রতিটা রূমের সাথে রেখেছেন একখানা চাতাল, আর পূরো দেয়াল জুরে ফুলহাইট স্লাইডিং গ্লাসের পাল্লা। বাইরে একটা পরিপাটি ঘাসের লন, যার পরেই আবার লেকের নয়নাভিরাম দৃশ্য। গ্লাসগুলো খুলে দিলেই বিছানায় শুয়ে থেকেও মিশে যাওয়া যায় প্রকৃতির মাঝে।
বাসার ছাদকে সম্পূর্ণ খোলা রেখে উপরে দেয়া হয়েছে হালকা সিলহোটি ছাদের আচ্ছাদন। তাতে ছায়া হল কিন্তু দৃষ্টি বাধা পেলনা কোথাও। ছাদ থেকে ছোট্ট একটা কাঠের পুল দিয়ে চলে যাওয়া যায় পাশের পাহাড়ে। যার চারপাশে বড় বড় গাছ দিয়ে সাজানো থাকলেও মাঝখানটাকে সমান করে বানানো হয়েছে একটা মাঠ।আর পুরো মাঠ জুড়ে যত্ন করে কাটা বারমুডা ঘাসের গালিচা। যেদিকেই চোখ যায় লেক আর প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য্য আর পাখিদের কিচিরমিচির।
কাপ্তাই হ্রদের জলে রাঙ্গামাটির পাহাড় চূড়াগুলো রূপ নিয়েছে জলের উপর ভেসে থাকা ছোট ছোট দ্বীপে। তারই একটা খুব ছোট্ট দ্বীপ, গুগল ম্যাপে দেখা যায় ইঞ্জিনিয়ার’স দ্বীপ নামে। ছোট দ্বীপ, বাইরে থেকে বোঝা যায়না এতে কোন বিল্ডিং আছে। স্থপতি মাহাদি ইফতেখার ও ডাঃ মাসুদা নাসরিন দম্পতি সেখানে তৈরী করেছেন তাদের এই ছুটির নিবাস।
বাড়ির প্রতিটা অংশ থেকে লেকটাকে এমন ভাবে উপভোগ করা যায় যে এটা প্রকৃতির মাঝে স্থাপনা না হয়ে, হয়েছে প্রকৃতির জন্য স্থাপনা। শহুরে আরাম ঠিকই আছে কিন্তু কোন আড়ম্বর নেই, নেই কোন উচ্চকিত অবস্থান। অসাধারণ সুন্দর মনোমুগ্ধকর প্রকৃতির মাঝে কেবল এক বিনম্র উপস্থিতি। শহরের ব্যস্ততা থেকে ছুটি নিয়ে দুদণ্ড জিরিয়ে নেয়ার; গাছের সাথে, প্রকৃতির সাথে কিছুটা সময় কাটানোর এক আদর্শ স্থান।
